মহান স্রষ্টার সৃষ্ট এ জগতে লক্ষ লক্ষ প্রজাতির প্রাণী রয়েছে। কত শত
প্রাণী যে রয়েছে তার কোনো হিসেব নেই। প্রায়শই বিভিন্ন বনে জঙ্গলে বিভিন্ন
প্রাণীর নতুন নতুন প্রজাতির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে। এদের মধ্যে কোনো হয়তো
বিষাক্ত বা ক্ষতিকর আবার কোনোটি পরিবেশের জন্যে উপকারী। এদের মধ্যে কিছু
প্রাণীর কথাই তুলে ধরা হলো।
২০১০ সালে ইন্দোনেশিয়ার ফুজা মাউন্টেন এর গহীন অরণ্যে এক নতুন প্রজাতির ব্যাঙ এর দেখা মেলে। এর নাম পিনোকিও। ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর করার ক্ষেত্রে এর জুড়ি মেলা ভার। সবুজ হলুদ মিশ্রিত রঙে মিশ্রিত এই ব্যাঙটির রয়েছে তুলনামূলক লম্বা একটি নাক। এই নাকের কারণেই হয়তোবা এর নাম হয়েছে পিনোকিও। তবে এটা নাক নাকি শূড় সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মাঝে টুকটাক বিতর্ক রয়েছে। কেউ বলে নাক আবার কেউ বলে শূড়। তবে এই নাক শুধু পুরুষ প্রজাতির মাঝেই রয়েছে। মিলন ঋতুতে সঙ্গিনীকে আকর্ষন ও করে থাকে এই নাক দ্বারা।
এই একই সালে নতুন প্রজাতির প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয় ডুইকার। এটি প্রজাতিতে হরিণ। ডুইকার এর দেখা মেলে আফ্রিকার দাহোমে গ্যাপে, টোগো, বেনিন নাইজেরিয়া সহ আর বিভিন্ন স্থানে। তবে এটি সর্বপ্রথম দেখা যায় আফ্রিকার দাহোমে গ্যাপে। বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, “ছোট মরিচের ঝাল বেশি।” তেমনি এর ক্ষেত্রে বলতে গেলে বলা যায় ছোট হরিণের তেজ বেশি। ছয় কিলো ওজন আর ষোল ইঞ্চি লম্বা হলেও এর দুরন্তপনার জুড়ি মেলা ভার। ডুইকারের সামনের পা দুটোর তুলনায় পেছনের পা দুটো একটু বেশি লম্বা। ডুইকারের খাদ্য তালিকাও বেশ বৈচিত্রময়। ঘাস লতাপাতার চেয়ে রসালো জাম বা বেরী জাতীয় খাবারই এর বেশি পছন্দ।
২০০৬ সালে গায়ানাতে বড়সড় আকৃতির মাকড়সার সন্ধান পাওয়া যায়। এটি ট্যানারটুলা প্রজাতির। আজ পর্যন্ত ট্যানারটুলার প্রজাতির যতগুলো মাকড়সা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। এর নাম গোলিয়াথ। মাকড়সা প্রজাতির মধ্যে একে প্রায় দানবের সাথে তুলনা করা চলে। লোমশ এই দানোটির খাদ্য তালিকায় সাধারণ পোকামাকড় এর পরিবর্তে রয়েছে গিরগিটি, ছটখাটো বিষধর সাপ কিংবা ছোট সাইজের পাখি। এজন্যই হয়তোবা একে পাখিভুক গোলিয়াথ বলা হয়।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট ও ব্লগ।
২০১০ সালে ইন্দোনেশিয়ার ফুজা মাউন্টেন এর গহীন অরণ্যে এক নতুন প্রজাতির ব্যাঙ এর দেখা মেলে। এর নাম পিনোকিও। ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর করার ক্ষেত্রে এর জুড়ি মেলা ভার। সবুজ হলুদ মিশ্রিত রঙে মিশ্রিত এই ব্যাঙটির রয়েছে তুলনামূলক লম্বা একটি নাক। এই নাকের কারণেই হয়তোবা এর নাম হয়েছে পিনোকিও। তবে এটা নাক নাকি শূড় সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মাঝে টুকটাক বিতর্ক রয়েছে। কেউ বলে নাক আবার কেউ বলে শূড়। তবে এই নাক শুধু পুরুষ প্রজাতির মাঝেই রয়েছে। মিলন ঋতুতে সঙ্গিনীকে আকর্ষন ও করে থাকে এই নাক দ্বারা।
এই একই সালে নতুন প্রজাতির প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয় ডুইকার। এটি প্রজাতিতে হরিণ। ডুইকার এর দেখা মেলে আফ্রিকার দাহোমে গ্যাপে, টোগো, বেনিন নাইজেরিয়া সহ আর বিভিন্ন স্থানে। তবে এটি সর্বপ্রথম দেখা যায় আফ্রিকার দাহোমে গ্যাপে। বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, “ছোট মরিচের ঝাল বেশি।” তেমনি এর ক্ষেত্রে বলতে গেলে বলা যায় ছোট হরিণের তেজ বেশি। ছয় কিলো ওজন আর ষোল ইঞ্চি লম্বা হলেও এর দুরন্তপনার জুড়ি মেলা ভার। ডুইকারের সামনের পা দুটোর তুলনায় পেছনের পা দুটো একটু বেশি লম্বা। ডুইকারের খাদ্য তালিকাও বেশ বৈচিত্রময়। ঘাস লতাপাতার চেয়ে রসালো জাম বা বেরী জাতীয় খাবারই এর বেশি পছন্দ।
২০০৬ সালে গায়ানাতে বড়সড় আকৃতির মাকড়সার সন্ধান পাওয়া যায়। এটি ট্যানারটুলা প্রজাতির। আজ পর্যন্ত ট্যানারটুলার প্রজাতির যতগুলো মাকড়সা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। এর নাম গোলিয়াথ। মাকড়সা প্রজাতির মধ্যে একে প্রায় দানবের সাথে তুলনা করা চলে। লোমশ এই দানোটির খাদ্য তালিকায় সাধারণ পোকামাকড় এর পরিবর্তে রয়েছে গিরগিটি, ছটখাটো বিষধর সাপ কিংবা ছোট সাইজের পাখি। এজন্যই হয়তোবা একে পাখিভুক গোলিয়াথ বলা হয়।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট ও ব্লগ।
No comments:
Post a Comment